স্বামীরা স্ত্রীদের যাই দিন-ফুল হোক বা চকলেট,স্ত্রির্স খুব আনন্দ পান।এইটা করে স্বামীরা প্রমান করে দেন যে তাদের জীবনে স্ত্রীদের মাহাত্ব কি।৭ জন মহিলা জানিয়ে দিয়েছেন যে স্বামীর সব থেকে মিষ্টি কাজ কি:
১. রান্না করে খাওয়ানো
“ এক দিন আমি অসুস্থ ছিলাম এবং তাই আপিস জাইনি।বাসন ধুইনি ও তাতের রান্না পযন্ত করতে পারিনি।বিকেলে যখন স্বামী ফিরলেন আমার সরির ভালো লাগছিল এবং তাই ভাবলাম দুজনের জন্য চা করি। মুখ ধুয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে দেখি টেবিলে চায়ের পিত রাখা ও স্বামী রান্না ঘরে বাচ্চাদের নিয়ে রান্না করছেন-টাই পর্যন্ত খোলেন নই। আমাকে দেখে একটা হাসি দিয়ে ঘরে পাঠিয়ে দিলেন।সেই দিন চার জনে খাটে বসে ডিনার করলাম!!”
-রঞ্জিনী
২. ড্রাইভারের কাজ
“আমার আপিসের চাপ ছিল ও মাও অসুস্থ ছিলেন। এমন সময় আমার হাত মচকে গেল। স্বামী রোজ মেয়েকে নামাতেন, আমায় কাজে নামাতেন ও মাকে হাসপাতাল নিয়ে যেতেন!”
-সীমা
৩. আমার জন্যে লড়েছেন
“এক বার ননদের বাড়িতে নেমন্তন্ন ছিল। সেখানে আমি সবার সাথেই আগে দেখা করেছি কিন্তু স্বামীর একজন মামী আমায় খুব একটা পছন্দ করেন না।সে আমায় ইঙ্গিত করে যা তা বলল।আমি এই গুলি গায়ে মাখি না তাও আমার স্বামী গিয়ে অনার সাথে কথা বললেন যাতে আমায় কষ্ট না পেতে হয়!”
-নলিনী
৪. পোষা কুকুর
“ আমি ছোটবেলার থেকেই কুকুর ভালবাসি। এই ভ্যালেন্তায়নস ডেতে আমায় আমার স্বামী পেট শেল্টারে নিয়ে গেলেন। সেখানে আমরা একটা কুকুরের সাথে দুঘন্টা খেলে তাকে নিয়ে এলাম। ফেরার সময় উনি বললেন কুকুরটা বুড়ো হলেও খুব মিষ্টি তাই নিয়ে নিলেন.ছেলে দেখে তো আনন্দে আত্মহারা!”
-সোনালী
৫. সব থেকে ভালো বাবা
“দু বছর আগে জখ আমাদের বাচ্চারা খুব ছোট ছিল তখন আমার স্বামীর বিষণ্নতা ধরা পরে। উনি ডাক্তার দেখালেন কিন্তু বাচ্চাদের জীবন উল্টো পাল্টা হতে দেননি-কাজ থেকে আগে ফিরতেন যাতে তাদের সাথে খেলতে পারেন।আমি কাজ করিনা তাই শিশুদের সাথে অনেক সময় পাই।তাই আমি জানি তারা বাবাকে ভিশন ভালবাসে!”
-রোস
৬.মালিশ
“ আমার স্বামী রোজ আমায় পিঠে মালিশ করে দেন-বেড়াতে গেলে বা আত্মীয়ের বাড়িতে থাকলেও। এমন কি ঝগড়া হলেও উনি এসে মালিশ করে যান!”
-নীতি
৭.রাতে জেগে কথা বলা
“ স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কথা হওয়া খুব দরকার।যাদের আমি ভালবাসি তাদের সাথে আমি বেশি কথা বলি ।স্বামী রাতে ক্লান্ত হয়ে ফিরলেও আমার সব কথা শোনেন।। দরকার হলে আমার সমস্যা মিটিয়ে দেন-কাজের সমস্যা, শিশুর সমস্যা। আর কিছু না হলে আমরা বেড়ানোর গল্প করি!”
-অশ্বিনী